রাষ্ট্রের শান্তি ও স্থিতিশীলতা রক্ষার জন্য স্বৈরাচারী মহলের একটি সিদ্ধান্তই যথেষ্ট তা হলো গণতান্ত্রিক উপায়ে গণমানুষের অধিকার ফিরিয়ে দেয়ার মাধ্যমে জনগণের ভোটের সরকার প্রতিষ্ঠা করা। তখন গণতান্ত্রিক সরকার তাদের সকল কর্মকান্ড জনগণের কাছে জবাবদিহি করতে বাধ্য থাকবে । তারপরই কেবল আইনের সুশাসন প্রতিষ্ঠা, বিচার বিভাগরে স্বাধীনতা, মানবাধিকার রক্ষা সহ টেকসই উন্নয়নের মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নেয়া সম্ভব । স্বৈরাচারী হাসিনা সরকার যে পথে চলছে সেই পথ চরম ঔদ্ধত্য আর গাদ্দারির পথ, এই দাম্ভিকতা স্পর্ধা দিয়ে কারোই শেষ রক্ষা হয়নি, ফেরাউন, কাহারুন, নমরুদ যুগের অবসান হয়েছে অত্যন্ত ভয়াবহ পরিস্থিতিতে, তারপরে আরো অনেকের পতন হয়েছে ঘৃণিতভাবে, স্বাধীন বাংলার নবাব সিরাজউদ্দোলার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা মীর জাফরের ইতিহাস সবাই জানেন, এবং ঘসেটি বেগমের লাশ পাওয়া যায়নি, বাকশালের জনক শে. মু সাহেবের জায়নাযায় লোক ছিলো ১৪ জন তখন ইনু মতিয়ারা তার হত্যাকান্ডে ড্রাম ডান্স করেছিলো, পাকিদের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ফারভেজ মোশারফ এর দল এখন বিলুপ্ত, থাইল্যান্ডের থাকসিন সিনাওত্তরির ঐতিহাসিক পতন, ৩১ বছরের ক্ষমতার পর লিবিয়ার গাদ্দাফি ও মিশরের ৩০ বছর ক্ষমতা দখলকারী হোসনি মুবারক এর দল এখন নাই, তাদের নিঃচিহ্ন করা হয়েছে । অতএব, হে বাংলার ভোট ডাকাত সামনে তোমাদের বিপদ
....সময় থাকতে শিক্ষা নাও, বিএনপিকে নিঃশেষ করার অপচেষ্টা সফল হবে না ।
লেখক:
এম. বোরহান উদ্দিন রতন জাতীয়তাবাদী ব্লগার
No comments:
Post a Comment