দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি চাই

দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি চাই
দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি চাই

Friday, August 3, 2018

“কথিত সুশীলদের চক্ষু লজ্জা বনাম হার না মানা আঠারো ”


নষ্টরা ৪৭ বছর ধরে এই সমাজ, এই দেশকে নোংরা করেছিলো,
এতটাই নোংরা হয়েছে যে, পুরো সমাজের পঁচন ধরেছ সেই পঁচা গন্ধে ৫৬ হাজার বর্গ মাইলের মাটি দুষিত হয়েছে আর দাগ লেগেছে রক্তে কেনা প্রিয় পতাকায় ।

তখন সুশীলদের নাকে সমাজের পঁচা গন্ধ লাগেনি, আর ময়লার দাগও তারা চোখে দেখেনি।

এখন সোনার টুকরা আমাদের নবীন ছাত্রবন্ধুরা পঁচা গলা সমাজ ও রাষ্ট্র সংস্কারের যখন হাত দিয়েছে তখন তো একটু আধটুকু ময়লা তাদের শরীরে লাগবেই। এতে ভুল ধরার আছে কি কোন সুযোগ ?
এখন মার্জিত ও প্রমিত ভাষার প্রতি এতো উপচে পড়া দরদ আসলো কোথায় থেকে?

তারা নিজের মতো করে বিদ্রোহ করবে, সেখানে যে শব্দ মন চায় তা প্রয়োগ করবে, তুমি সুশীলের লজ্জা শরম বেশী হলে তাড়াতাড়ি লুকিয়ে পড়ো স্বৈরাচারীর অন্তর্বাসে । 

১৮ বছর বয়স হার মানে না, এই বয়স ব্যাকরণ মেনে চলে না, তারা মনের সুখে উড়বে ডানা মেলা পাখির মতো ঐ নীল দিগন্তে, আবার ঝাঁপ দিবে নদীতে, মন চাইলে তারা উঠবে হিমালয় জয় করতে, ওদের বাঁধা দেয়ার ইখতিয়ার কারো নেই, কেননা এই বয়স কোন বাঁধা মানার বয়স নয়।


তাই আমিও কবির কন্ঠে কণ্ঠ মিলিয়ে আজ বলছি-
এ বয়স জেনো ভীরু, কাপুরুষ নয়
পথ চলতে এ বয়স যায় না থেমে,
এ বয়সে তাই নেই কোনো সংশয়–
এ দেশের বুকে আঠারো আসুক নেমে।।

- লেখক :
এম. বোরহান উদ্দিন রতন
ব্লগার, সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মী ।

Wednesday, August 1, 2018

আসামে বাঙালি খেদানোর চক্রন্ত চলছে:

ধর্মানুরাগী, ও ধার্মিকরা পৃথিবীতে শান্তির বার্তা নিয়ে আবির্ভূত হয়। আর নরেন্দ্র মোদীর মতো বদধার্মিক, উগ্রপন্থী জঙ্গিস্বভাবের মানুষ সমাজ, রাষ্ট্রের জন্য অভিশাপ হয়ে পৃথিবীকে অশান্ত করতেই আসে। আসামে শুধুমাত্র মুসলিম হওয়ায় ৪২ লাখ নাগরিককে ভারতীয় নাগরিকত্ব দেয়া হয়নি। এখন ভাষা ও ধর্মের অমিল থাকায় তাদেরকে নাগরিক মানতে নারাজ! সংখ্যাগরিষ্ঠতার দিক থেকে বাংলা পৃথিবীর ৪র্থ তম ভাষা। পৃথিবীতে ৫০ কোটির অধিক বাংলা ভাষাভাষী মানুষ আছে। তাই বলে সাবাই কি বাংলাদেশী?

 বর্বর দেশ মিয়ানমারও একই কাহিনী করে ১৯৭৮ সাল থেকে এই পর্যন্ত ৩০ লাখ রোহিঙ্গাকে আমাদের দেশে পাঠিয়েছে। এখন ভারত বলছে আড়াই লাখের বিচার চলছে তারা বাদেই নাকি ৪২ লাখ তারা তাদের নাগরিক নয়, তাদের অর্থমন্ত্রী ঘোষণাই দিলো এরা বাংলাদেশী !মোদী ও তার দলের ২য় নেতা অমিতও বারবার সাম্প্রদায়িক বক্তব্য দিয়ে বাঙালি খেদানোর চেষ্টা করছে। যা জাতিগত সংহিতা বাঁধানোর উপকরণ হতে পারে। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ থেকে ভারতে আশ্রায় নেয়া সকল বাংলাদেশী ১৯৭২ সালের মার্চ মাসের মধ্যে নিজ দেশে ফিরে এসেছে। ভারত সরকারও অফিসিয়াল ভাবে তা ঘোষণা দিয়েছিলো ততকালীন সেখানে আর কোন বাংলাদেশী নাই।

তারপর নতুন করে ষড়যন্ত্র কেন? বন্ধু সেজে আমার মানচিত্রে ভাগ বসাতে? আমরা জীবন দিয়ে তা রক্ষা করবো সেই অাশা পূরণ হতে দিবো না। নির্লজ্জ মোদী সরকার আবার ঘোষণা দিলো নাগরিকত্ব থেকে বাদ যাওয়া ৪২ লাখের মধ্যে যারা হিন্দু, বৌদ্ধ, খৃস্টান ও উপহাতি তারা থাকতে পারবে । পুরো বিষয়ের সাথে জড়িত সাম্প্রদায়িক উগ্রতা এবং ইসলাম বিদ্বেষী মনোভাব, তার পিছনে হিডেন উদ্দেশ্য হলো ভোটের হিসাব, কারণ মোদীর দলের অভিযোগ আসামের এই বৃহত্তর মুসলিম গোষ্ঠী তাকে ভোট দেয় না, তাই তাদের কোন ইস্যুতে ডি ভোটার করা গেলে সে তার থেকে সুযোগ নিবে । দেখুন কত বড় ইসলাম বিদ্বেষী কুলাঙ্গার। ১৮৮৯ সালে ব্রিটিশ শাসকরা সিদ্ধান্ত নিলো ময়মনসিংহ ও রংপুর জেলা থেকে ২০ হাজার কৃষককে তারা আসামে নিয়ে যাবে কৃষি কাজ করার জন্য তখন আসামের জনসংখ্যা ছিলো অনেক কম। আর তখন ভারতবর্ষ অবিভক্ত ছিলো। আজকে বাঙালি খেদাও নামে যে অচেষ্টা করছে মোদী এই বাঙ্গলিরা সেই অবিভক্ত ভারতবর্ষের নাগরিক । স্বাভাবিক ভাবে ঢাকার মানুষ - খুলনায় বসবাস করতে পারবে সে যদি সেখানে স্থায়ী হয় ।এখন দেখার বিষয় হাসিনা তাঁর মিত্রদের ব্যাপারে কি সিদ্ধান্ত নেয় ।

-------------------------------------------
লেখক: এম. বোরহান উদ্দিন রতন
ব্লগার ও রাজনৈতিক সংগঠন

দেশনেত্রীর মুক্তি চাই - Free Begum Khaleda Zia

March 25, 1971: The darkest night of our history

Ziaur Rahman  Ziaur Rahman   was a Bangladesh Forces Commander of BDF Sector 11  BDF Sector 1  initially, and from June as BDF co...