লেখক : এম. বোরহান উদ্দিন রতন
২৬-০৩-২০১২ তারিখে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে বিদেশি বন্ধুরা নানাভাবে বাংলাদেশের প্রতি সমর্থন ও সহযোগীতা করার কারণে মোট ৭৪ জন বিদেশী নাগরিকেকে সম্মাননা দিয়েছিলো হাসিনার সরকারের (২০০৮ -১৩) মেয়াদের সরকার ।
আপনারা হয়তো অনেকে ভুলে গেছেন, সেই সম্মাননা স্বারকে দেশের সম্মানের চেয়ে বদনাম হয়েছিল, বিতর্কিত ভাবে যে পরিমাণ সোনা থাকার কথা তা না দিয়ে তামা ও মিশ্র ধাতু দিয়ে বিদেশীদের সম্মানা দিয়ে হাসিনা বেকায়দায় পড়েছিলো ।
তারপর নির্লজ্জের মতো শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টায় ততকালীন সময়ে সংবাদ সম্মেলন ডেকে বলেছেন “স্বর্ণকারকে যদি নিজের মায়ের গহনা বানাতে দেয়া হয় সেখান থেকেও তারা কিছু স্বর্ণ মেরে দিবে” এই নিয়ে েএতো জল ঘোলা করার কি আছে ???
চিন্তা করেছেন সেই দায়িত্ব জ্ঞানহীন চোরের পক্ষে সাফাই গাওয়ায় আজ উদাও হলো রাষ্টের ব্যাংকের ভোল্ট থেকে সোনা । ঠিক একই কায়দায় যেমনটি করা হয়েছিলো সম্মানণার ক্ষেত্রেও । সোনার পরিবর্তে তামা দেয়া হয়েছিলো।
ব্যাপারটার সাথে যখন রাষ্ট্রের সম্মান বা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা জড়িত, এবং কাজটি একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং হাসিনার সরকারে তাহলে কোন কর্মকারের বুকের পাঠা এতো বড় যে রাষ্ট্রের সোনা মেরে দেবে কোন রাগব বোয়ালের ইশারা ছাড়া ????
আসলে দলটির সূচনালগ্নে থেকে কম্বল চোরের ইতিহাস ও ব্যাংক ডাকাতির ইতিহাস আছে, যে ধারা অব্যহত থেকে এখন শেয়ারবাজার, রিজার্ভ, ভোল্টের সোনা এবং রাষ্ট্রের খনিজ সম্মদক কয়লা ও লুট হয় ।
এই লুটতরাজদের কবলে দেশ আজ অসহায়, চর দখলের মতো যে সবকিছুই লুট করে চলছে....
কিন্তু কারো নামে কোন অভিযোগ হয় না, মামলা হয় না, শান্তি পায় না কেউ.... অথচ ২০ বছর আগের ফাউল মামলায় মাত্র ২ কোটি টাকার মামলায় দেশনেত্রীকে কারাগারে থাকতে হচ্ছে ৩ চার মাস ধরে এই হলো হাসিনার সুশাসন ও গণতন্ত্র ।
জাতীয়তাবাদী ব্লগার ও অনলাইন এ্যক্টিভিস্ট
No comments:
Post a Comment